শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||
বৈশাখ ৬ ১৪৩১
|| ১১ শাওয়াল ১৪৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ৪ এপ্রিল ২০২০
নিপেন চন্দ্র দাসের বয়স ৬০ এর কৌটায়। উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে জুতা স্যান্ডেল মেরামতের আয়ের টাকা দিয়ে ৪ সদস্যর সংসার চলে তার । তবে করোন প্রভাবে থেমে গেছে তার জীবন জীবিকার চাকা। সম্প্রতি খাদ্য সহায়তা না পেয়ে করোনার ঝুঁকির মধ্যেই হাট বাজারে কাজ করছিলেন তিনি।
গনমাধ্যমে এ সংবাদ প্রকাশের পর খাদ্য সহায়তা পেয়েছেন তিনি। গত শুক্রবার আনসার ভিডিপির সদস্যর মাধ্যমে বাড়িতে চাল পৌছে দিয়েছেন বাঘা পৌর মেয়র আব্দুর রাজ্জাক। বাঘা পৌর সভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের বাসিন্দা নিপেন দাস বলেন, ্#৩৯;এখন কয়টা দিন খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারব।
কষ্টের দিন কবে শেষ হবে জানি না। তবে এই ত্রাণ দুঃসময়ে আমার পরিবারের জন্য অনেক বড় পাওয়া।্#৩৯; উপজেলা ও পৌর এলাকায় তার মতো কর্মহীন জনগোষ্ঠির তালিকা নিয়ে সবার কাছে পৌছে দেওয়া হচ্ছে খাদ্য সহায়তা। শনিবার (০৪-০৪-২০২০) প্রধান মন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল হতে, উপজেলার পরিবহন শ্রমিক ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি (সাওতাল)’র মাঝে খাদ্য সহায়তা (ত্রাণ) প্রদান করা হয়েছে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহি অফিসার তাদের মাঝে ত্রাণ সমাগ্রী বিতরন করেন। ত্রাণ পেয়ে মুখে হাসি ফোটে তাদের। খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি পৌর নিজ উদ্যোগে ঔষধ বিতরণ করেছেন বাঘা পৌর সভার প্যানেল মেয়র শাহিনুর রহমান পিন্টু। নিম্ন আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারের পাশাপাশি রাজনৈতিক,সামাজিক সংগঠন ও ব্যক্তি উদ্যোগে অনেকেই খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন।
পাচ্ছেন নিত্য পণ্য সহায়তা। বাঘা পৌর সভার সাবেক মেয়র আক্কাছ আলী ও বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের উপজেলা কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন মিলটন জানান, তারাও করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সাধ্যমতো খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন।
স/র
amarrajshahi.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়