শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||
বৈশাখ ৬ ১৪৩১
|| ১১ শাওয়াল ১৪৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদক :
প্রকাশিত: ৬ ডিসেম্বর ২০২০
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা এবং সংবিধান থেকে ধর্ম নিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র উচ্ছেদ ও ভাস্কর্য বিরোধীকারীদের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে বিক্ষোভ মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশ ও নিন্দা জানিয়েছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন।
শনিবার (৫ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টায় কুমারপাড়াস্থ রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে শেষ হয়। মিছিল শেষে সেখানে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগর সভাপতি ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এবং সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, আহ্সানুল হক পিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইসতিয়াক আহম্মেদ লিমন, কৃষি সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মকিদুজ্জামান জুরাত, উপ-দপ্তর সম্পাদক পঙ্কজ দে, উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম, সদস্য আশরাফ উদ্দিন খান, মজিবুর রহমান, ইসমাইল হোসেন, আব্দুস সালাম, সৈয়দ মন্তাজ আহমেদ, আতিকুর রহমান কালু সহ নেতৃবৃন্দ।
বক্তব্যে এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, এরা তারাই যারা মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিলো, এরা তারাই যারা ত্রিশ লক্ষ শহিদ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমে হানী ঘটিয়েছিলো, এরা তারাই যারা জাতির পিতার হত্যাকারীদের সাথে হাত মিলিয়েছিলো। এরা বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন নামে আবির্ভূত হয়। কখনও মীর জাফর, কখনও জগৎ শেঠ, কখনও ইয়াহিয়া খান, কখনও আইয়ুব খান, কখনও খন্দকার মুস্তাক, কখনও জিয়াউর রহমান। এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারে না। এরা জীবিত বঙ্গবন্ধুর থেকে মৃত বঙ্গবন্ধুকে ভয় পায়। বাংলার মাটিতে এদের কোন ঠাঁই হবে না। জামায়াত-বিএনপি’র মদদপুষ্ট মৌলিবাদীদের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে লিটন বলেন, আপনারা যতই তারেক রহমানের টাকায় হৃষ্টপুষ্ট হন, আপনাদের হুমকি-ধামকিতে আমরা ভয় পাই না। রাজশাহীতে সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নির্মাণ করা হবে। পারলে আপনারা বাধা দিয়েন, আপনাদের পিঠের চামড়া থাকবে না।
ডাবলু সরকার বলেন, বাংলাদেশ কিভাবে পরিচালিত হবে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তা নির্ধারণ হয়ে গেছে। আপনারা কারা, আপনারা কোথায় ছিলেন? যখন দেশে ধর্মের নামে মাদ্রসার ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়, যখন গুজব ছড়িয়ে মানুষ হত্যা করা হয়, যখন ২১আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে একটি দলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়, তখন কোথায় ছিলেন? তাদেরকে হুশিয়ারি দিয়ে ডাবলু বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মীরা মাঠে আছে, যতদিন বঙ্গবন্ধুর একটি কর্মী জীবিত আছে আপনাদের হীন উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না।
মৌলবাদীদের ধৃষ্টতাপূর্ণ উক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন : ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য (ম্যুরাল) নির্মাণের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাবিরোধী মৌলবাদীদের ঔদ্ধত্য ও ধৃষ্টতাপূর্ণ কটূক্তিকারীদের প্রতিহত করার লক্ষে সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে শনিবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রাম পরিষদ-মুক্তিযুদ্ধ’৭১, একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম মুক্তিযুদ্দ ’৭১ ও বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ যৌথভাবে এক প্রতিবাদী মানববন্ধনের আয়োজন করে। মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে অংশগ্রহণ করেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ- মুক্তিযুদ্ধ ’৭১ এর চেয়ারম্যান সেনা অফিসার (অব.) বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসান খন্দকার। সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের মহানগর সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, রাজশাহী মহানগর সাবেক কমান্ডার ও আওয়ামী লীগ নেতা ডা. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিশিষ্ট নাট্য ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ড. মলয় ভৌমিক ও রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শিক্ষক নেতা শফিকুর রহমান বাদশা। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ ’৭১ এর সাধারণ সম্পাদক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার কে.এম.এম. ইয়াছিন আলী মোল্লা। প্রতিবাদী বক্তব্য রাখেন একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি রাজশাহী জেলার সভাপতি শাহজাহান আলী বরজাহান, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের রাকাব কমান্ডার আল মাহমুদ, মহিলা নেত্রী লাইলুন নাহার, ন্যাপ ছাত্র-ইউনিয়ন গেরিলা বাহিনীর সমন্বয়ক এ্যাড. সাইদুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধ ’৭১ কানপাড়া আঞ্চলিক কমিটির সেক্রেটারী তছের আলী মাষ্টার, মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগারের সভাপতি আ: লতিফ চঞ্চল, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম সভাপতি নিতাই কুমার সরকার, অন্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মোহনপুর উপজেলার সাবেক কমান্ডার খন্দকার নূরুননবী, হাফিজুর রহমান মনা, সিরাজুল ইসলাম, এস.এম. মাহবুব আলম, উপন্দ্রে চন্দ্র দাস, বয়েন উদ্দীন ও রমেশ চন্দ্র প্রামানিক প্রমূখ।
সভায় বক্তারা উল্লেখ করেন যে, স্বাধীনতা বিরোধিরা হেফাজতে ইসলামের সাথে গোপন আঁতাত করে দেশকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উস্কানীমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য ও ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতির পিতার ভাস্কর্য নির্মাণের বিরোধিতা করছে যা সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল এবং অমার্জনীয় অপরাধ। সভায় অবিলম্বে ঐ সকল উক্তিকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তিমূলক বিচারের আওতায় আনার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানানো হয়।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি : স্বাধীনতা বিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ নিয়ে যে ঔধত্যপূর্ণ বক্তব্য রেখেছে তা এদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গলী প্রদর্শনের সামীল। এদেশের মুক্তিকামী মানুষ কোন ভাবেই তা মেনে নিতে পারে না। এই মৌলবাদী স্বাধীনতা বিরোধীদের সকল ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রতিহত করতে হবে। গতকাল শনিবার সকালে সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে মহানগর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত মানববন্ধনে ব্ক্তারা এ সব কথা বলেন।
বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ- মুক্তিযুদ্ধ৭১ এর সভাপতি আবুল হোসেন খন্দকারের সভাপতিত্বে ও মানববন্ধনে ব্ক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহানগর কমান্ডার ডা: আব্দুল মান্নান, নাট্যজন অধ্যাপক মলয় কুমার ভৌমিক, মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা। সভায় স্বাগত ব্ক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ৭১ সাধারণ সম্পাদক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার ইয়াছিন আলী মোল্লা। আরও ব্ক্তব্য রাখেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জেলা সভাপতি শাহজাহান আলী বরজাহান, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের রাকাব কমান্ডার আল মামুদ, মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগারের সভাপতি আব্দুল লতিফ চঞ্চল, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের সভাপতি নিতাই কুমার সরকার প্রমুখ।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট : এদিকে গতকাল বিকেলে নাট্যজন কামারুল্লাহ সরকার কামালের সভাপতিত্বে সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের বিরুদ্ধে ঔধত্যপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে ব্ক্তব্য রাখেন নাট্যজন অধ্যাপক মলয় কুমার ভৌমিক, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ডা: আব্দুল মান্নান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের মহানগর সাধারণ সম্পাদক দিলিপ কুমার ঘোষ, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির মহানগর নির্বাহী সভাপতি প্রফেসর সুজিত কুমার সরকার,মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অঞ্জনা সরকার, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সভাপতি আবুল হোসেন খন্দকার। এতে কবিতা আবৃতি করেন শরিফুল ইসলাম বিল্টু। গণ সঙ্গীত পরিবেশন করে আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট, ভোরহলো ও শাহমখদুম থানা সাংস্কৃতিক জোটের শিল্পীবৃন্দ। এতে মহিলা পরিষদ,আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে।
জাসদ : বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অপসারনের হুমকিদাতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সভ্যতা, প্রগতি বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী, নারী বিদ্বেষী ও অশান্তি সৃষ্টিকারীদের আইনের আওতায় আনা ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে সারাদেশব্যাপি কেন্দ্রীয় কর্মসূচি হিসেবে রাজশাহীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে, জাসদ। শনিবার (৫ ডিসেম্বর) জাসদ রাজশাহী মহানগরের উদ্যোগে সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে সকাল সাড়ে ১০ টায় এ মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশ ও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জাসদের রাজশাহী মহানগরের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদ শিবলী, সাধারণ সম্পাদক আমীরুল কবির বাবু, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল করিম কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় যুবজোটের মহানগরের সভাপতি সরিফুল ইসলাম সুজন, মহানগরের দপ্তর সম্পাদক গাজী আলমগীর কবির, প্রচার সম্পাদক ও যুবজোটের মহানগর সাধারণ সম্পাদক সুমন চৌধুরী প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাসদের সহ-সভাপতি ফিরোজ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাহাউদ্দিন বাহার, সৈয়দ জোহেব এহসান রণিসহ অন্যান্য নেতারা।
কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির নিন্দা : কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মাণাধীন ভাস্কর্যে দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর চালিয়েছে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি রাজশাহী মহানগর কমিটি। শনিবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি লিয়াকত আলী লিকু ও সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামানিক দেবু তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙাকে পৈশাচিক ঘটনা উল্লেখ করে তারা বলেন, মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যই যখন এদেশে নিরপদ নয় তখন মৌলবাদীদের দৌরাত্ম কতোদুর পৌঁছেছে তা জানার কিছু বাকী নেই। তারা সেদিন লালনের ভাস্কর্য ভেঙেছে, আজ বঙ্গবন্ধুর ভাঙলো, কাল শহীদ মিনার ভাঙবে। তাই এখনই যদি তাদের বিষদাঁত শক্ত হাতে ভেঙে ফেলা না যায়- তবে একদিন তারা সোনার বাংলাদেশটাকেই ভেঙে তছনছ করে ফেলবে।
মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টি মনে করে, উগ্র মৌলবাদীদের সাথে কোনরকম আতাত বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে হলে সাম্প্রদায়িক শক্তির মাথা চাড়া দেয়ার সকল পথ বন্ধ করা প্রয়োজন। এ সময় মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃবৃন্দ কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত সকলকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানান।
amarrajshahi.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়