করোনা সঙ্কট: সম্মিলিত শৃঙ্খলায় আমাদের যুদ্ধ জয়

গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে করোনাভাইরাসের আক্রমণকে মোকাবেলা করা একটি যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে বলেন এই যুদ্ধে আমাদের জয়ী হতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকা দরকার।
তিনি আরও বলেন, ‘বাঙালী বীরের জাতি। নানা দুর্যোগে-সঙ্কটে বাঙালী জাতি সম্মিলিতভাবে সেগুলো মোকাবিলা করেছে। ১৯৭১ সালে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা শত্রুর মোকাবিলা করে বিজয়ী হয়েছি। এই মুহূর্তে আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার মানুষকে এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা।’
বাংলাদেশের মানুষ সত্যিই এখন একটি যুদ্ধ মোকাবেলা করছে। এই যুদ্ধ প্রকৃতির চাপিয়ে দেয়া না কি মনুষ্যসৃষ্ট তা নিয়ে নানা মহলে বিতর্ক চলছে। বাস্তবতা হলো ভাইরাস গোত্রের এক শত্রু এসে মানবদেহে বসতি গেড়ে কুরে কুরে ধ্বংস করছে তা থেকে বাঁচার উপায় কোন সমরাস্ত্র দিয়ে নয়, মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারবে এই যুদ্ধে তাকে জয়ী করতে এই কথা বিশ্বজুড়ে এখন প্রমাণিত। ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বের প্রায় বাইশ লাখ মানুষকে আক্রমণ করে দেড় লাখ লোকের প্রাণ নিয়েছে এই ভাইরাস, লড়াই করে টিকে আছে ছয় লাখের মতো মানুষ। ’৭১-এর মার্চের মতই বাংলাদেশ এই যুদ্ধ শুরু করেছে এই মার্চেই, সেবারের যুদ্ধে আমাদের প্রধান সেনাপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর এবারের যুদ্ধে প্রধান সেনাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুদ্ধ পরিস্থিতির শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী সর্বস্তরে সকল প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে রেখেছিলেন। দেশের সব ক’টি স্থল ও বিমান বন্দর, নৌবন্দর ও আকাশ পথের আসা-যাওয়ায় বসানো হয় সম্ভাব্য সংক্রমণের লক্ষণ নিরূপণ যন্ত্র। চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোকে প্রয়োজনীয় পরিসর বাড়াতে পরামর্শ দেয়া হয় ও দেশের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি জাতীয় কমিটি গঠন করে এই যুদ্ধে দেশের মানুষকে শামিল হতে আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুগে যুগে জাতীয় জীবনে নানা সঙ্কটময় মুহূর্ত আসে। জনগণের সম্মিলিত শক্তির বলেই সেসব দুর্যোগ থেকে মানুষ পরিত্রাণ পেয়েছে। ইতোপূর্বে প্লেগ, গুটি বসন্ত, কলেরার মতো মহামারী মানুষ প্রতিরোধ করেছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলাও একটা যুদ্ধ। এ যুদ্ধে আপনার দায়িত্ব ঘরে থাকা। আমরা সকলের প্রচেষ্টায় এ যুদ্ধে জয়ী হব, ইনশাল্লাহ।’
সম্মিলিত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে জনগণকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা পরামর্শ ও সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায়ের সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বেসামরিক উদ্যোগ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ও যুগপৎ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সচেতনতা ছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলা সমুন্নত রাখা ও ত্রাণ কাজে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে পুলিশ বাহিনীকে বিশেষ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দৃশ্যপটে একজন বুদ্ধিদীপ্ত সেনা কর্মকর্তা বা একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা যখন রাজপথে বা গ্রামেগঞ্জে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে তখন একই সঙ্গে শৃঙ্খলা বাহিনীর দেশপ্রেমও উজ্জ্বল হয়ে হয়ে উঠছে। মানুষ সম্মানের সঙ্গে তাদের পরামর্শ শুনে ঘরে থাকছে যেটা এখন জরুরী। আমাদের মতো দেশে এই সংক্রমণ যেন ব্যাপক বিস্তার না পায় তার জন্য এই গৃহবন্দিত্ব যা কখনও কখনও আমাদের দৈনন্দিন সাংস্কৃতিক জীবনের এক বিপরীত চিত্রও। কিন্তু মানুষ মেনে নিচ্ছে কারণ যেসব যোদ্ধাদের সে সামনে দেখছে তাদের দায়িত্ব ও ভূমিকাকে এই দেশের মানুষ একাত্তর সাল থেকেই সম্মান করে আসছে কারণ তখন দেশ স্বাধীন করতে সবাই মিলেই একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। এখন সেই দেশ এক অদৃশ্য শত্রু আক্রমণ করেছে, এখনও সবাই মিলেই সে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সেই চিরন্তন আহ্বানের ভাষায়, ‘তোমাদের যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে’... দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি মানবিক দায়িত্ব পালনের ভালবাসা, দুর্দিনে পাশে দাঁড়াবার প্রতিশ্রুতির সম্পদ এখন আমাদের হাতে আছে! এই নিয়ে সবাই মিলে লড়ে নিশ্চয়ই এই করোনা যুদ্ধে আমরা জয়ী হব।
সামনের দিনগুলোয় আমাদের জন্য বা সারা বিশ্বের জন্যও, যেসব চ্যালেঞ্জ এসে হাজির হবে সেসব মোকাবেলায় আমাদের এই সম্মিলিত ঐক্য ধরে রাখতে হবে। দল-মত নির্বিশেষে সকলের এই বার্তা বুঝা দরকার এই ভাইরাসের সৃষ্ট অসুখ আমাদের গৃহবন্দী করে রাখছে দিনের পর দিন, আর এতে আমাদের কর্ম জগতের উন্নয়ন অগ্রগতি থমকে পড়েছে। কৃষিকাজে মন্থরতা এসেছে ও কৃষকের নতুন দুঃশ্চিন্তা উপস্থিত হয়েছে। ব্যবসা বাণিজ্য জগতে ভাটা পড়েছে, অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য থেমে পড়েছে। বিদেশের সঙ্গে বাণিজ্য, রফতানি ও আমদানি এবং রেমিটেন্সেও অকাল পড়তে শুরু করেছে। এদিকে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেবার সংগ্রাম, আছে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার জীবন, আছে বৃদ্ধ পিতামাতার জন্য কর্তব্য চিন্তা! একদিকে আমাদের এখন যুদ্ধে টিকে থেকে বেঁচে থাকার লড়াই, অপরদিকে আসন্ন অনিশ্চয়তা। আমাদের তো যেতে হবে শেষ পর্যন্ত যেখানে আমাদের জন্য জয় অপেক্ষা করছে। আমরা স্বপ্ন দেখি আমাদের প্রধান সেনাপতি শেখ হাসিনা আমাদের হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছেন সেই জয়ের পথেই।
তাহলে আমাদের এখন ভাবা দরকার সেই জয়ে পৌঁছাতে আমাদের কী করতে হবে বা নাগরিক সৈনিক হিসেবে আমাদেরই বা দায়িত্ব কি! আমরা জানি যুদ্ধের সময়ে প্রধান সেনাপতির নির্দেশ পালনই যুদ্ধজয়ের প্রথম শর্ত, আমাদের চোখ বুঝে তা পালন করতে হবে। আমাদের ঘরে থাকতে হবে। সারা দুনিয়ার সব তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে শতকরা আশি জন আক্রান্ত ঘরে থেকে কিছু নিয়ম মেনেই এই অসুখ থেকে নিরাময় লাভ করেছে। আমাদের দেশেও সে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে যে ২০ ভাগ মানুষকে হাসপাতালে যেতে হয় আর কোন কারণে যদি আমাদের সংক্রমণের হার বেশি হয়ে যায় তাহলে যে পরিমাণ হাসপাতাল ব্যবস্থার দরকার হবে তা আমাদের নেই বা অস্থায়ীভাবে হলেও আমাদের তৈরি করে নিতে হবে যা সময়সাপেক্ষ। আমাদের এ-ও ভাবতে হবে বেশি উপসর্গ নিয়ে যেসব আক্রান্তের সত্যিই হাসপাতালের সেবা দরকার হবে কম আক্রান্ত হয়ে কম উপসর্গ নিয়ে আমি কেন হাসপাতালে যাব যার ফলে ওই মানুষটিকে যার সত্যিই হাসপাতালে যাওয়া দরকার তাকে সেবা দেয়া কঠিন হয়ে পড়বে? যে কারণে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসন, গণমাধ্যম, চিকিৎসা পরামর্শক, স্বাস্থ্যসেবক, স্বাস্থ্যকর্মী সবাই যার যার মত এই দীক্ষা আমাদের দিচ্ছেন যা অবশ্য অনুসরণীয়। দ্বিতীয়ত আমাদের চিকিৎসক সমাজ ও সেবিকা যারা এই যুদ্ধক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা রাখছেন তাদের প্রতি আস্থা ও সম্মান রাখাও আমাদের অন্যতম দায়িত্ব।
পৃথিবীর নানা দেশে এরকম আপদকালে শৃঙ্খলা বাহিনীকে দায়িত্ব দেয়া হয় সমাজের ও রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তির সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করে যেতে যাতে বিপদের পর্যায়গুলো দেশের মানুষ সঠিকভাবে অতিক্রম করতে পারে। আমাদের শৃঙ্খলা বাহিনীর সেই সুনাম জাতিসঙ্ঘ পর্যন্ত আছে। এখন আমাদের প্রধান কর্তব্য হবে তাদের সর্বতো সহযোগিতা করা। সামনে আরও যেসব চ্যালেঞ্জ আমাদের দেশের সামনে এসে পড়ছে তাতে একটি ব্যাপক শৃঙ্খলাবদ্ধ সুসমন্বয় ছাড়া সেসব মোকাবেলা করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে। ইতোমধ্যে পত্রিকান্তরে আমরা জানতে পেরেছি ৫৮জন পুলিশ সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন। সেনা সদস্যদের জন্যেও এই ঝুঁকি রয়েছে কারণ এদের সবাইকে কাজ করতে হচ্ছে সারা দেশে কমিউনিটি পর্যায়ে সাধারণ সচেতনতা বাড়াতে। আমরা জেনেছি প্রায় একশর কাছাকাছি স্বাস্থ্যসেবা সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন যা সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। অনেক সরকারী কর্মকর্তাও আক্রান্ত হয়েছেন। যারা দেশের মানুষকে রক্ষায় অগ্রণী সৈনিকের ভূমিকায় রয়েছেন তাদের জন্য আমাদের কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনার পাশাপাশি এমন চেষ্টাও থাকতে হবে যেন তাঁরা সুস্থ থেকে আমাদের আরও সহযোগিতা দিতে পারেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে আশাবাদ, ‘আমরা সকলের প্রচেষ্টায় এ যুদ্ধে জয়ী হব’ সে আশাবাদ আমাদের সকলের। নিশ্চয়ই ‘বাঙালী বীরের জাতি’, ইতিহাস বলে শত দৈব দুর্বিপাকেও এই জাতি কখনও পরাভব মানে না, থেমেছে বটে কিন্তু মাথা উঁচু করে আবার জেগে উঠেছে। এবারেও উঠবে।
লেখক: পরিচালক, আমাদের গ্রাম গবেষণা প্রকল্প
আমার রাজশাহী- ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে রাসিক মেয়র লিটন ও মেয়রপত্নীর শুভেচ্ছা
- ভোলায় স্বর্ণের দোকানে চুরি করে রাজশাহী এসে ধরা ৩ যুবক
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে আটক ৪৭ মাদকদ্রব্য উদ্ধার
- টাকা নিয়েও প্রেমিকার অশ্লীল ভিডিও ছড়াচ্ছিলেন যুবক
- নওহাটা পৌরসভায় চার প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার
- রাজশাহীর নতুন বিভাগীয় কমিশনার হুমায়ুন কবীর
- দেশের ইতিহাসে প্রথম টিকা নিচ্ছেন নার্স রুনু
- শহীদ কামারুজ্জামানের কবর জিয়ারত করলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা লিংকন
- ডিগ্রী পরীক্ষায় দেশসেরা ভবানীগঞ্জ মহিলা ডিগ্রী কলেজের রক্সিমা
- মাঘের শীতে কাঁপছে রাজশাহী
- পা নেই তবুও ফুডপান্ডার রাইডার পলাশ
- প্রথম ধাপে রাজশাহীতে টিকা পাবেন ৭ লাখ মানুষ
- রাজশাহীতে এনজিওর ঋণ খেলাপির মামলায় শিশুসহ নারী জেলে
- নগরীতে টি-১০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- সূর্যের উষ্ণতাবিহীন রাজশাহী কাঁপছে মাঘের শীতোষ্ণতায়
- দেশে দারিদ্র্যের হার ২২-২৩ শতাংশের বেশি নয়
- সেরাম থেকে কেনা ৫০ লাখ টিকা এল দেশে
- দেশে ৭৫ শতাংশ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী!
- রাজশাহী হলি ক্রস স্কুল এন্ড কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর করলেন মেয়র লিটন
- বাঘায় দিন দুপুরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ড্রয়ার ভেঙ্গে ৭৫ হাজার টাকা
- প্রতিরক্ষা খাতের পেনশন সহজীকরণ ও ফান্ড ব্যবস্থাপনায় নতুন কার্যালয়
- কমলগঞ্জে ২৮০ চা শ্রমিক পেলেন প্রধানমন্ত্রীর অনুদানের চেক
- রমজানে তিনগুণ নিত্যপণ্য আমদানি করা হবে
- করোনা পরীক্ষায় এন্টিবডি টেস্টের অনুমতি দিয়েছে সরকার
- রেলে যুক্ত হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স সেবা
- সমতলে চা উৎপাদনে রেকর্ড
- টিকার ৫০ লাখ ডোজ আসছে আজ
- টিকাদানে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- প্রধানমন্ত্রীর উপহারে আনন্দে উদ্বেলিত বহু পরিবার
- রাজশাহীতে কুয়াশায় আলু ও বীজতলায় রোগ সংক্রমণের শঙ্কা
- রাজশাহী অঞ্চলের অর্থনীতি বদলে দেবে ১০৪ কি.মি মিটারগেজ রেলপথ
- কমবে বাণিজ্য ঘাটতি ॥ বৃহৎ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি হচ্ছে
- রাজশাহী মেডিকেলে একটাই পেট নিয়ে দুই শিশুর জন্ম
- রাজশাহীতে ভর্তি ও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস চক্র গ্রেফতার
- নগরীতে কাঠের চেলি দিয়ে পুলিশ সার্জেন্ট পেটানো সেই যুবক গ্রেফতার
- শপথ নিলেন রাজশাহীর চার মেয়র
- আনন্দ ও বেদনায় ভরা স্মৃতির বছর ২০২০ সাল.....
- নগরীতে মদপানে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৫
- আদালতে ধর্ষক ডা. এর সঙ্গে শিক্ষানবিশ আইনজীবীর বিয়ে,দেনমোহর ৫০ লাখ
- রাজশাহী বিমানবন্দরে দুর্ঘটনার কবলে প্রশিক্ষণ বিমান
- রাজশাহীতে ওজনে কম দেওয়ায় জরিমানা গুনলো শিবগঞ্জ সুইটস
- শহীদ কামারুজ্জামানের কবর জিয়ারত করলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা লিংকন
- রাজশাহীতে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি উল্টে তিনজন আহত
- রাজশাহীতে ইউটিউব দেখে দেখেই ক্যাপসিক্যাম চাষ
- ইমোতে রাজশাহীতে পরিচয়-প্রেম, বিয়ের পর ১১ লাখ টাকা নিয়ে উধাও
- অটোরিকশার অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে রাসিকের নিষেধাজ্ঞা
- চারঘাটে মাইকিং করে দুই গ্রামবাসীর দফায় দফায় সংঘর্ষ, নিহত ১
- চুরি হওয়ার ২৭ ঘণ্টা পর সেই নবজাতককে উদ্ধার
- বারিন্দ মেডিকেলে ভারতীয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- আমাকে জিম্মি করে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি নিয়েছিল: শফীপুত্র ইউসুফ